বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে বেশি পাওয়া যায় এমন কিছু অনলাইন কাজের একটি তালিকা নিচে উল্লেখ করছি:

আশা করি সকলেই খুশিমনে আর্টিকেলটি শেষ করবেন, অর্থাৎ নিজ নিজ পছন্দের কাজ পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে কাজ করে আয় করার কিছু কার্যকরী উপায়।

তবে আপনি যদি ইংলিশ কনটেন্ট রাইটিং এ দক্ষ হন, তাহলে ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে ফাইভার, আপওয়ার্কের মতো সাইটে গিগ প্রকাশ করে মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে সময় বেশি দিতে হবে।

ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হিসেবে সুন্দর স্বর ও শুদ্ধ উচ্চারণ ছাড়া প্রয়োজন রেকর্ডিংয়ের জন্য একটি ভালো মানের মাইক্রোফোন। এরপর মোবাইল দিয়ে রেকর্ডিংটা এডিট করে বায়ারকে পাঠিয়ে দিলেই হলো। 

অডিওবুক, ভিডিও কন্টেন্ট, অ্যানিমেশন, অ্যাডভার্টাইজমেন্ট, প্রোডাক্ট ভিডিও, অডিও গাইড ইত্যাদি জায়গায় ভয়েস আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। লোকাল মার্কেটপ্লেসে আপনি প্রতি মিনিটের জন্য ৩০-৬০ টাকা পেতে পারেন৷ আর ফাইভারে কাজ করলে অর্থটা ৫ থেকে ৫০ ডলার অবধি যেতে পারে। 

তাছাড়া চাকরির অভাবে যুব সমাজের মাঝে বেকারত্বের হার ক্রমন্বয়ে বাড়তে থাকায় অনলাইন ইনকামের প্রতিই সবাই ঝুঁকছে। এটা অবশ্যই একটি ভালো দিক। ইন্টারনেটে অনেক বেশি চাকরি অপর্চুনিটি রয়েছে যা সাধারণ চাকরিগুলোর ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই here না।

অ্যাপস বিক্রিঃ মনে করুন আপনি এন্ড্রোয়েড মোবাইলের জন্য অ্যাপস তৈরি করতে পারেন। আপনি যখন কোনো কোম্পানি বা ব্যক্তির জন্য অ্যাপস তৈরি করবেন, তখন আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে।

অনেকেই জানতে চেয়েছেন, অনলাইনে ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৩ সালে করা সম্ভব ‍কিনা! শুরুতেই বলতে চাই যি, অবশ্যই সম্ভব।

অনলাইন ইনকাম ইন্টারনেট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়? ১০ টি উপায়

দারাজ কিভাবে ব্যবসা করে ও দারাজ কত টাকার ব্যবসা করে

সেদিন হুট করে দিয়া আমাকে বললো, “দোস্ত তুই তো অনেক জায়গায় কাজ করিস, একটু বল তো ঘরে বসেই কোনো কাজ-টাজ করা যায় কিনা? সেমিস্টার ব্রেকে টুকটাক ইনকাম করতে পারলে ভালো হতো।” চিন্তা করে দেখলাম, শুধু দিয়াই না, এমন অসংখ্য মানুষ আছেন, যারা অনলাইন ইনকাম করার নানান উপায় খুঁজছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো সঠিক পথটা বেছে নিতে পারছেন না, অনেকেই আবার বুঝতে পারছেন না কোনটা দিয়ে শুরু করবেন। চলুন তাহলে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জেনে আসা যাক!

এই কাজের জন্য আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার হলেই চলবে। কিন্তু একটি পেইড আইপি লাগবেই, ফ্রি ভিপিএন দিয়ে বেশি দিন কাজ করতে পারবেন না। 

২০২৪ সালের অনলাইনে আয়ের অনেকগুলি টপিকের মধ্যে ই-মেইল মার্কেটিং অন্যতম। আপনার ফোনে একটি ই-মেইল অ্যাকাউন্ট তো অবশ্যই আছে, তাই না? এখন প্রায় প্রতিটা ফোন বা কম্পিউটারে ই-মেইল অ্যাকাউন্ট থাকে। এছাড়া আমরা যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি, তাদের একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট থাকেই। এই ই-মেইল ব্যবহার করে মার্কেটিং করা হয়। এটা জানতেন আগে?

কিন্তু টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়গুলোর মধ্যে একটি ব্লগে লেখালেখি করা। আরো ভালো খবর হলো আপনি মাত্র ৫ মিনিটে নিজের জন্য একটি ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে ২মাসের মধ্যে টাকা ইনকাম শুরু হয়ে যেতে পারে।